গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় খাদ্যাভাসের চেয়ে গর্ভাবস্থায় খাদ্যাভ্যাসের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। এ সময় নিয়ম মেনে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং বাইরের খাবার বর্জন করতে হবে। যা সুস্থ ও স্বাভাবিক বাচ্চা জন্মদানে সহায়ক হবে। গর্ভাবস্থায় প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দুধ, ডিম, শাকসবজি ও
কিছু ড্রাইফ্রুটস যেমন বাদাম, কিসমিস, ওটস,খেজুর প্রভৃতি রাখতে হয় যার মধ্য খেজুর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের এই আর্টিকেলে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পোস্ট সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
- খেজুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- গর্ভের বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে প্রসবকালীন ব্যথা কমে
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়
- হজম শক্তি বৃদ্ধিতে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
- খেজুর শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
- বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি সমস্যা সমাধানে
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে ত্বক সুস্থ থাকে
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার অপকারিতা
- খেজুরে থাকা পুষ্টিগুণ
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার নিয়ম
- শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনার ক্ষেত্রে
প্রথমে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা যাক। খেজুর একটি
অত্যন্ত প্রোটিন ও ক্যালরিযুক্ত খাবার। গর্ভাবস্থায় খেজুর গর্ভবতী মা ও তার
গর্ভের সন্তান উভয়ের জন্য খুবই উপকারী। গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিন খাদ্য তালিকায়
দু চারটি খেজুর রাখলে অনেক বেশি উপকার হবে। আসুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে এখন
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
খেজুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরী। কেননা এই সময় গর্ভবতী মায়ের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এ সময় মায়েদের বিভিন্ন পুষ্টিকর খাবার খেতে হয় যাতে গর্ভবতী মা সুস্থ থাকে। পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি গর্ভবতী মা যদি প্রতিদিন নিয়মিত দুই চারটি খেজুর খেতে থাকে তাহলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কেননা এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে দু চারটা খেজুর খাওয়া যেতেই পারে।
গর্ভের বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
গর্ভাবস্থায় গর্ভের বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে খেজুর খাওয়ার গুরুত্ব অনেক বেশি। অনেক সময় গর্ভবতী মা বমি বমি ভাব ও বেশি বেশি বমির কারণে অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং ঠিকমতো খেতে পারেনা। এতে গর্ভের বাচ্চার ঠিকমতো ওজন বৃদ্ধি পায় না। যার কারনে গর্ভবতী মায়েরা অনেক বেশি দুশ্চিন্তায় থাকেন।
তাই গর্ভে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির জন্য খেজুর খাওয়াটা জরুরী। খেজুরি রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে কার্বোহাইড্রত। যা ওজন বাড়াতে সহযোগিতা করে। প্রতিদিন নিয়ম করে খেজুর
খেলে মায়ের স্বাস্থ্য যেমন ঠিক থাকে তেমনি গর্ভের বাচ্চারও ওজন ঠিকঠাক বৃদ্ধি
পায়।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে প্রসবকালীন ব্যথা কমে
গর্ভাবস্থায় প্রসব ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে খেজুর খাওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে প্রসব ব্যথা কমে এবং তাড়াতাড়ি সন্তান প্রসব হয়। গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে লিভার পেইন অনেক কম হয়। যেসব নারীরা গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খায় তাদের সার্ভিক্স অনেক বেশি ফেক্সিবল হয়।
যা প্রসবকালীন সময়ে খুব সহজে সন্তান প্রসবে সাহায্য করে। সার্ভিক্স নরম ও ফেক্সিবল হওয়ার জন্য গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৮০ গ্রাম খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা মধ্য এটি একটি অন্যতম উপকারিতা।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়
গর্ভাবস্থায় নারীদের প্রচুর আয়রনের প্রয়োজন হয়। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং রক্তস্বল্পতা পূরণ করে ও নতুন রক্ত বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন সময়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। তাই তাদের গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণে রক্ত বৃদ্ধির প্রয়োজন হয়।
এজন্য গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে এ রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। গর্ভাবস্থায়
নিয়মিত খেজুর খেলে এনিমিয়া রোগের ঝুঁকি কমে। তাই আপনি যদি গর্ভাবস্থায়
রক্তস্বল্পতা পূরণ করতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত খেজুর খাবেন এতে আপনি ও আপনার
গর্ভের বাচ্চা উভয়ে সুস্থ থাকবেন।
হজম শক্তি বৃদ্ধিতে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খেজুর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর
করে এবং পেট পরিষ্কার করে। গর্ভাবস্থায় নারীদের হজমে সমস্যা, অতিরিক্ত
গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। তাই এসব সমস্যা দূর করতে ও
পেটের শিশুর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে নিয়মিত গর্ভবতী নারীদের খেজুর খাওয়াটা জরুরি।
তাছাড়া গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
তাই গর্ভাবস্থায় সম্ভব হলে প্রতিদিন দু চারটা খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে
তুলতে পারেন।
খেজুর শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
গর্ভবতী মায়েদের প্রসবকালীন সময়ে প্রচুর শক্তি প্রয়োজন হয়। তাছাড়া এই সময়
গর্ভবতী মায়েদের প্রচুর রক্তক্ষরণ হয় যার ফলেও শক্তি কমে যায়। এজন্য গর্ভকালীন
সময়ে গর্ভবতী নারীদের খেজুর খাওয়াটা খুব জরুরি। খেজুরে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট,
শর্করা ও প্রাকৃতিক চিনি যা দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেজুর খেলে
গর্ভবতী নারীদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি পেশী শক্তিশালী হয় হাড় মজবুত
হয় এবং পেটে বাচ্চাও অনেক সুস্থ থাকে।
বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি সমস্যা সমাধানে
যদিও বাচ্চার জন্মগত ত্রুটির ক্ষেত্রে কারোরই হাত নেই। কারণ এটি পুরোটাই আল্লাহর হাতে। কিন্তু বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি সমস্যা সমাধানে চেষ্টা তো করা প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে গর্ভের বাচ্চার বেশি শক্তিশালী হয় ও বৃদ্ধি টা স্বাভাবিক হয়। এতে বাচ্চার জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেক কমে। কোন মা চায়না তার বাচ্চা কোন ত্রুটি নিয়ে পৃথিবীতে জন্মাক। এর জন্য গর্ভাবস্থায় মায়েদের প্রচুর পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। এক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়াটা খুব জরুরী।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে ত্বক সুস্থ থাকে
গর্ভাবস্থায় মায়েদের ত্বকে স্বাভাবিকভাবেই নানা সমস্যা দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফুসকুড়ি দাগ প্রভৃতি সমস্যা সমাধান হয়। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ যা ত্বকের মৃত কোষগুলো ধ্বংস করতে সাহায্য করে। যদিও গর্ভাবস্থায় এ সময়টা অনেক ক্রিটিকালি। এই সময় টাতে খুব সাবধানে খাওয়া ও চলাফেরা করতে হবে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার পরেও যদি আপনার ত্বকের অনেক বেশি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। এজন্য আপনাকে গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন দুশ্চিন্তায় উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কেননা
খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সাথে
মানুষের চাপ ও কমায়। তাই গর্ভাবস্থায় আপনি যদি সব দিক দিয়ে সুস্থ থাকতে চান
তাহলে নিয়মিত দু'চারটা খেজুর খেতে পারেন।
এছাড়াও খেজুরের রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। গর্ভাবস্থায় চুল পড়ার সমস্যা হলে
খেজুর খেলে তার সমাধান মিলে। তাই খেজুর দাঁত ও হাড় গঠনের সহায়তা করে। তাই
গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর সার্বিক সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য নিয়মিত খেজুর খেতে
পারেন।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনায় এখন গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব। প্রত্যেকটা জিনিসই যতই উপকারী হোক না কেন তা খাওয়ার একটা লিমিট আছে। আপনি যদি নিয়ম মেনে সঠিক ভাবে কোনো কিছু খেয়ে থাকেন তাহলে তার উপকার পাবেন।
খেজুর অনেক উপকারী ফল এ ভেবে যদি আপনি অনেক বেশি পরিমাণে খেজুর খেয়ে থাকেন তাহলে
এর উপকারিতার পরিবর্তে আপনার ক্ষতি বেশি হবে। এটা শুধু গর্ভাবস্থায় নয় সব
সময়ে হতে পারে।তাই গর্ভাবস্থায় অবশ্যই আপনাকে সঠিক ও নিয়ম মেনে খেজুর খেতে
হবে। চলুন এখন খেজুর খাওয়ার কিছু অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা যাক।
- অতিরিক্ত খেজুর খেলে পেটের নানা সমস্যা হতে পারে যা গর্ভাবস্থায় খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
- অতিরিক্ত খেজুর খেলে অধিক মোটা হয়ে যেতে পারেন যা গর্ভাবস্থায় মোটেও ঠিক না।
- গর্ভাবস্থায় যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের খেজুর খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে কেননা এতে প্রচুর সুগার রয়েছে যা রক্তে শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দিবে।
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে দাঁতে লেগে থাকা খেজুরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বেশি হতে পারে যার ফলে দাঁতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা খেজুর খাওয়ার ফলে এলার্জি সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তার সাথে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
- খেজুরে রয়েছে অতিরিক্ত পটাশিয়াম যা কিডনি রোগীদের কিডনির সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই গর্ভবতী নারীদের যদি কিডনির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে খেজুর কে এড়িয়ে যাওয়া ভালো।
খেজুরে থাকা পুষ্টিগুণ
- ক্যালসিয়াম
- পটাশিয়াম
- আয়রন
- ফাইবার
- প্রোটিন
- ভিটামিন কে
- ম্যাগনেসিয়াম
- ফলিক এসিড
- লৌহ প্রভৃতি
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার নিয়ম
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার সময় অবশ্যই খেজুর ধুয়ে খেতে হবে। কেননা এতে প্রচুর ময়লা মাটি থাকতে পারে ও বিভিন্ন কেমিক্যাল থাকতে পারে।
- গর্ভাবস্থায় মায়েরা খেজুর খাওয়া সময় দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে আরো বেশি উপকার পাবেন।
- গর্ভাবস্থায় মায়েরা যেকোনো সময় দু একটা খেজুর চিবিয়ে খেতে পারবেন।
- গর্ভাবস্থায় মায়েদের সকালে খালি পেটে খেজুর খাওয়া ঠিক নয়। এতে পেটের সমস্যা হতে পারে। সকালে নাস্তার পর ও রাতে খাবারের পর খেজুর খেতে পারেন।
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার ফলে যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
- গর্ভাবস্থায় মায়েদের অবশ্যই নিয়ম মেনে খেজুর খেতে হবে বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবে না।
- গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার পর প্রচুর পানি পান করতে হবে তাহলে তো সমস্যা হবে না।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url