কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। কাঁঠাল গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। কাঁঠাল অনেকেরই খুব পছন্দের ফল।  আবার অনেকে এটি পছন্দ করেন না। কাঁঠালের কোন কিছুই ফেলনা নয়। কাঁঠাল সবাই না পছন্দ করলেও কাঁঠালের বিচি সবারই প্রায় পছন্দের।

কাঁঠালের-বিচির-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে অনেক উপকারিতা আবার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। কাঁঠালের বিচি নানাভাবে খাওয়া যায়। আজকের এই আর্টিকেলে কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা 

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনার এ পর্যায়ে কাঁঠালের বিচির উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব। সুমিষ্ট ও তীব্র গন্ধযুক্ত কাঁঠাল খেতে যেমন মিষ্টি ও সুস্বাদু তেমনি কাঁঠালের বিচিও স্বাদ ও উপকারিতার দিক দিয়ে কোন অংশে কম নয়। চলুন তাহলে এখন পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠালের বিচির উপকারিতা গুলো জেনে নেওয়া যাক।

হজম শক্তি বাড়াতে কাঁঠালের বিচির উপকারিতাঃ হজম শক্তি বাড়াতে কাঁঠালের বিচির উপকারিতা অনেক। কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার বা আস। ফলে কাঁঠালের বিচি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে নিয়মিত সঠিকভাবে কাঁঠালের বিচি খেলে তা দূর হয়ে যায়। পেট ফাঁপা, বদহজম ও গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যা দূর হয়ে যায়। ফলে টয়লেট ক্লিয়ার হয়ে পেট পরিষ্কার হয়ে যায়।

রক্তস্বল্পতা পূরণ করেঃ রক্তস্বল্পতা পূরণে কাঁঠালের বিচি খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। যা রক্তস্বল্পতা পূরণে সাহায্য করে। কাঁঠালের বিচি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত খাদ্য তালিকায় কাঁঠালের বিচি রাখলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয় ও অ্যানিমিয়া রোগের ঝুঁকি কমে।

হার্ট ভালো রাখে ও স্ট্রোকের ঝুঁকে কমায়ঃ কাঁঠালের বিচিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা ব্লাড প্রেসার কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কাঁঠালের বিচি সঠিক পরিমাণে খেলে হৃদপিণ্ড ভালো থাকে ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

শক্তি বৃদ্ধি করেঃ কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন খনিজ উপাদান। যা শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া কোলেস্টরেলবিহীন কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন যা শরীরের পেশী গঠনে বেশ ভূমিকা পালন করে।

চুল ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে ভিটামিন এ। নিয়মিত সঠিক পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খেলে ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ হয়। যার ফলে রাতকানা রোগের মুক্তি মিলবে। এছাড়াও চুলের আগা ফাটা দূর করতে কাঁঠালের বিচি সাহায্য করবে।

ত্বকের বলিরেখা দূর করে ও ত্বকের রোগ সারেঃ নিয়মিত কাঁঠালের বিচি খেলে ত্বকের বলিরেখা দূর হয় এবং ত্বকের নানা রোগ থেকে মুক্তি মেলে। কাঁঠালের বীজ দুধ ও মধুর সঙ্গে পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগালে ত্বকের দাগ দূর হয় ও ত্বক সুন্দর হয়ে ওঠে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ নিয়মিত কাঁঠালের বিচি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কাঁঠাল সাধারণত বর্ষাকালে বেশি পাওয়া যায়। এ সময় বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ বাড়ে। তাই আপনি যদি কাঁঠালের বীজ সঠিকভাবে খান তাহলে বর্ষাকালের বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

নিরামিষ ভোগীর জন্য উপকারঃ যারা নিরামিষ ভোগী মাছ মাংস কিছুই খান না। তাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে কাঁঠালের বিচি হতে পারে অন্যতম খাবার। তাছাড়া এটি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। নিরামিষভীরা চাইলে কাঁঠালের বিচি বিভিন্নভাবে রান্না করে খেতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ 

 কাঁঠালের বিচির অপকারিতা

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনায় এতক্ষণ পর্যন্ত কাঁঠালের বিচির উপকারিতা জানতে পারলেন। এখন আলোচনা করব কাঁঠালের বিচির অপকারিতা নিয়ে। কাঁঠালের বিচির যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। কাঁঠালের বিচি নিয়ম মেনে খেলে এর উপকারিতা পাবেন। 

আর যদি কাঁঠালের বিচি অধিক পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে এর উপকারিতার পরিবর্তে অপকারিতাকাটাই বেশি হবে। কাঁঠালের বিচি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ ও ভিটামিন বি। কাঁঠালের বিচি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অনেকের ক্ষেত্রে এসব উপাদান বিরুপ প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত কাঁঠাল কাঁঠালের বিচি খাওয়ার ফলে যেসব সমস্যা হতে পারে।

  • পেট ফাঁপা
  • ডায়রিয়া
  • বদহজম
  • বদহজমের ফলে ক্ষুধা মন্দ হতে পারে।
  • এলার্জি বাড়তে পারে

কাঁঠালের বিচি কিভাবে ওজন বাড়ায় ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করে

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনায় এখন জানব কাঁঠালের বিচি কিভাবে ওজন বাড়াতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আপনি কি ওজন বাড়াতে চাচ্ছেন? বা ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে চাচ্ছেন? তাহলে কাঁঠালের বিচি কিভাবে ওজন বাড়াতে বা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে তা নিয়ে এখন আলোচনা করব। সঠিক পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর বেশি পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খেলে ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

  • কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেট। ফলে কাঁঠালের বিচি পরিমাণে বেশি  খেলে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ আরো বেড়ে যায় ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
  • কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর প্রোটিন থাকে। কাঁঠালের বিচি নিয়মিত খেলে পেট ভরা থাকে যা অন্য খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • কাঁঠালের বিচিতে প্রোটিন বেশি থাকলেও ফ্যাট অনেক কম থাকে। ফলে সঠিক পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

কাঁঠালের বিচি খেলে কি অ্যালার্জি বেড়ে যায়?

কাঁঠালের বিচিতে এলার্জি সম্ভাবনা কম থাকে। তার পরেও যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠালের বিচি খেলে এলার্জির সমস্যা বেশি হতে পারে। যাদের লেটেক্সে অ্যালার্জি রয়েছে তারা কাঁঠালের বিচি খেলে এলার্জি সমস্যা হতে পারে। তাই কাঁঠালের বিচি খেয়ে যদি আপনার এলার্জি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে কাঁঠালের বিচিটাকে আপনার এড়িয়ে যেতে হবে। 

যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে বেশি পরিমাণ কাঁঠালের বিচি খাওয়ার ফলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে তাই কাঁঠালের বিচি খাওয়ার ফলে যদি আপনার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে দ্রুত ডাক্তার পরামর্শ নিতে হবে।

কাঁঠালের বীজের পুষ্টিগুণ

কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনায় এখন জানব কাঁঠালের বি কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে। প্রতি এক আউন্স বা ১৮ গ্রাম কাঁঠালের বিচিতে থাকে-
  • ক্যালোরি এর পরিমাণ ৫৩
  • কার্বোহাইড্রেট থাকে ১১ গ্রাম
  • প্রোটিনের পরিমাণ ২ গ্রাম
  • ফ্যাট এর পরিমাণ প্রায় শূন্য
  • ফাইবার থাকে ০.৫ গ্রাম
  • ভিটামিন বি২ থাকে দৈনিক চাহিদার ৮%
  • ভিটামিন বি ১ থাকে দৈনিক চাহিদার ৭%

কাঁঠালের বিচির ঔষধি গুন

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনার এ পর্যায়ে কাঠালে বিজির কি কি ঔষধি গুন আছে তুলে ধরার চেষ্টা করব। কাঁঠালের বিচিরকাঁঠালের বিচিতে রয়েছে বিভিন্ন ঔষধি গুন। কাঁঠালের বিচি সঠিক নিয়মে খেলে এর অনেক ঔষধি গুন পাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কাঁঠালের বিচি ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে। চোখের সমস্যাতেও কাঁঠালের বিচি বেশ উপকারী। কাঁঠালের বিচিতে যথেষ্ট ফাইবার থাকে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়া এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য মত সমস্যা দূর হয়ে যায়।

সঠিক নিয়মে কাঁঠালের বিচি খেলে বদহজম ও পেট ফাঁপা থেকে মুক্তি মেলে। তাছাড়া কাঁঠালের বিচি খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে,হার্ট ভালো থাকে ফলে মানসিক চাপ কমে। কাঁঠালের বিচিতে ক্যালরির পরিমাণ থাকলে ও ফ্যাটের পরিমাণ অনেক কম থাকে তাই কাঁঠালের বিচি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। কাঁঠালের বিচির ঔষধি গুন পেতে অবশ্যই নিয়ম মেনে সঠিক পরিমাণে খেতে হবে।

কাঁঠালের বিচি খাওয়ার নিয়ম

কাঁঠালের বিচি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি ভেজে খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনি চাইলে কাঁঠালের বিচি ভেজে খেতে পারেন। এছাড়াও কাঁঠালের বিচি সেদ্ধ করে ভর্তা বানিয়ে খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি বিভিন্ন তরকারিতে দিয়ে খাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি মাছ মাংস ইত্যাদির সাথেও রান্না করে খেতে অনেক সুস্বাদু। আবার কাঁঠালের বিচি ডাল রান্না করেও খাওয়া যায়। অনেকে কাঁঠালের বিচি শুটকি দিয়ে রান্না করে খেতেও পছন্দ করেন। 

কাঁঠালের বিচি নিরামিষ সবজি হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচি বেটে হালুয়া বানিয়ে খেতে অনেক মজা। তাছাড়া কাঁঠালের বিচি শুকিয়ে গুড়া করে তা বিস্কুট ও পিঠায় ব্যবহার করা যায়। কাঁঠালের বিচি শুকিয়ে তা পাউডার বানিয়ে রেখে পরবর্তীতে তা তরকারির ভিতর একটু করে ছিটিয়ে দিয়ে খাওয়া যায়।

কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করার উপায়

কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা আলোচনায় এখন জানবো কাঁঠালের বিচি কিভাবে সংরক্ষণ করে রাখা যায়। কাঁঠালের বিচি সাধারণত আষাঢ় মাসে বেশি পাওয়া যায়। এই সময় ব্যতীত আরো কিছু সময় পরও যাতে কাঁঠালের বিচি খাওয়া যায় সেজন্য কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করে রাখা প্রয়োজন।
 
কাঁঠালের বিচি ভালো করে রোদে শুকিয়ে ঘরে কোন ঠান্ডা ও শুষ্ক জায়গায় রেখে বেশ কিছুদিন পর্যন্ত তা খাওয়া যায়। এছাড়া কাঁঠালের বিচি সেদ্ধ করে ডিপ ফ্রিজে রেখেও সংরক্ষণ করা যায়। পরবর্তীতে তা ফ্রিজ থেকে বের করে রান্না করে খেতে পারবেন। তাছাড়া কাঁঠালের বিচি ভেজে তা গুড়া করে দীর্ঘদিন রাখা যায়। পরবর্তীতে এগুলা তরকারীর উপর ছিটিয়ে দিলে তরকারীর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বেড়ে যাবে।

 গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খাওয়া যাবে কি না

গর্ভকালীন সময়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এসময় গর্ভবতী মায়েদের খাবার খাওয়ার ব্যাপারে অনেক সতর্ক থাকতে হয়। গর্ভাবস্থায় অনেক পুষ্টিকর খাবার খেতে হয় । এক্ষেত্রে কাঁঠালের বিচি অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার যা গর্ভাবস্থায় খাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া গর্ভবতী মায়েদের হজমের সমস্যা কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি হয়ে থাকে।   
 
তাই কাঁঠালের বিচি খেলে গর্ভাবস্থায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হতে পারে। তবে অবশ্যই তা পরিমাণ মতো খেতে হবে বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে যা গর্ভাবস্থায় খুবই ক্ষতিকর। গর্ভবতী মায়ের কিছু কিছু সময় রক্তচাপ বেশি হয়ে থাকে।গর্ভবতী মায়েরা যদি নিয়ম মেনে কাঁঠালের বিচি খান তাহলে রক্তচাপ কমে যাবে। 

গর্ভকালীন সময়ে বিভিন্ন চিন্তায় টেনশনে গর্ভবতী মায়ের শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই এই সময় গর্ভবতী মায়েরা নিয়ম মেনে কাঁঠালের বিচি খেলে  শরীরে শক্তি সঞ্চার হবে এবং ক্লান্তিও অবসাদ দূর হতে পারে। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় যেকোন খাবার গ্রহণ করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

লেখকের শেষ কথাঃ কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

আজকের এই আর্টিকেলে কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনারা কাঁঠালের বিচির গুনাগুন উপকারিতা অপকারিতা খাওয়ার নিয়ম সংরক্ষণ নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। ফল হিসেবে কাঁঠাল যতটা উপকারী কাঁঠালের বিচিও তার কোন অংশে কম না। তা আপনারা এই আর্টিকেল পড়ে অবশ্যই এতক্ষণ বুঝতে পেরেছেন।

আমার এই আর্টিকেল যদি শুরুথেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে আপনার ভালো লেগে থাকে বা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব দের কাছে শেয়ার করে দিবেন। আর কোন মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখে যাবেন। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url