২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি

রমজান মাস ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে বহু আকাঙ্ক্ষিত একটি পবিত্রতম মাস। এ মাস মুসলমানদের আত্মশুদ্ধির মাস । যেহেতু রমজান মাস আমাদের দুয়ারে এসে কড়া নারছে তাই ২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ এটা অনেকেই জানতে চান

২০২৬-সালের-রমজান-কত-তারিখ-ইফতার-ও-সেহরীর-সময়সূচি

সেই সাথে জানতে চান রমজান মাসে ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী। আপনাদের জন্যই আজকে আমার এই আর্টিকেল এখানে আপনারা জানতে পারবেন .২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি সম্পর্কে।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি

২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ

২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ এটা আসলে সঠিকভাবে বলা মুশকিল। কেননা এটি সম্পূর্ণ চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তবে ২০২৬ সালের রমজান মাস.১৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে পারে। যেহেতু এটা সম্পূর্ণ চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল তাই একদিন আগে অথবা একদিন পরেও হতে পারে। 

২০২৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি হিজরী ১৪৪৭ সনের রমজান মাসের শুরু হতে পারে। যদি ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ রমজান মাসের চাঁদ দেখা দেয় তবে একদিন আগে ভারত,পাকিস্তান, সৌদি আরবে রমজান মাসের চাঁদ দেখা দিবে অর্থাৎ একদিন আগে তাদের রোজা শুরু হবে। 

পবিত্র রমজান মাস মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও পবিত্রতম মাস। এ মাসে পবিত্র কোরআন শরীফ নাযিল হয়েছিল। ২০২৬ সালের তথা ১৪৪৭ সনের রমজান মাস মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য পবিত্র ও আধ্যাত্মিক উন্নতির সুযোগ নিয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ।

২০২৬ সালের রমজানের ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী

পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখা সালাত, আদায় করা ও বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগীর পাশাপাশি সঠিক সময়ে সেহেরি ও ইফতার করাও অত্যন্ত জরুরী। তাই ইফতার ও সেহরির সঠিক সময় জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখন এই আর্টিকেলে ২০২৬ সালের ইফতার ও সেহরির সময়সূচী সম্পর্কে আলোচনা করব। স্থান ভেদে ইফতার ও সেহরীর সময়ের কিছুটা পার্থক্য হতে পারে। এখন ঢাকা ও তার আশেপাশে এলাকার ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী তুলে ধরা হলো।

রমযান তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ৫ঃ০১ AM ৬ঃ০৫ PM
২০ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ৫ঃ০০ AM ৬ঃ০৬ PM
২১ ফেব্রুয়ারি শনিবার ৪ঃ৫৯ AM ৬ঃ০৭ PM
২২ফেব্রুয়ারি রবিবার ৪ঃ৫৮ AM ৬ঃ০৮ PM
২৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার ৪ঃ৫৭ AM ৬ঃ০৯ PM
২৪ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ৪ঃ৫৬ AM ৬ঃ১০ PM
২৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার ৪ঃ৫৫ AM ৬ঃ১১ PM
২৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ৪ঃ৫৪ AM ৬ঃ১২ PM
২৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ৪ঃ৫৩ AM ৬ঃ১৩ PM
১০ ২৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার ৪ঃ৫২ AM ৬ঃ১৪ PM
১১ ১ মার্চ রবিবার ৪ঃ৫১ AM ৬ঃ১৫ PM
১২ ২ মার্চ সোমবার ৪ঃ৫০ AM ৬ঃ১৬ PM
১৩ ৩ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪৯ AM ৬ঃ ১৭ PM
১৪ ৪ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪৮ AM ৬ঃ১৮ PM
১৫ ৫ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪৭ AM ৬ঃ১৯ PM
১৬ ৬ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ AM ৬ঃ২০ PM
১৭ ৭ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ AM ৬ঃ২১ PM
১৮ ৮ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৪ AM ৬ঃ২২ PM
১৯ ৯ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪৩ AM ৬ঃ২৩ PM
২০ ১০ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪২ AM ৬ঃ২৪ PM
২১ ১১ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪১ AM ৬ঃ২৫ PM
২২ ১২ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪০ AM ৬ঃ২৬ PM
২৩ ১৩ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ ৩৯ AM ৬ঃ২৭ PM
২৪ ১৪ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ AM ৬ঃ২৮ PM
২৫ ১৫ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৭ AM ৬ঃ২৯ PM
২৬ ১৬ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৬ AM ৬ঃ৩০PM
২৭ ১৭ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ AM ৬ঃ৩১ PM
২৮ ১৮ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ AM ৬ঃ৩২PM
২৯ ১৯ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ AM ৬ঃ৩৩ PM
৩০ ২০ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ AM ৬ঃ৩৪ PM

২০২৬ সালের রমজান মাসের রহমতের দশ দিন

পবিত্র রমজান মাসকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ১০ দিন রহমতের দ্বিতীয় দশ দিন মাগফিরাতের এবং শেষের দশ দিন নাজাতের। রমজানের প্রথম দশ দিন কে মূলত বলা হয় রহমতের দশক। ২০২৬ সালের রমজান মাসের .১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি(চাঁদ দেখার পর নির্ভরশীল) পর্যন্ত রহমতের দশ দিন। রমজানের প্রথম ১০ দিন মূলত আল্লাহ তায়ালা মুমিন বান্দাদের ওপর রহমত ও দয়া বন্টন করতে থাকেন।

রমজানের প্রথম ১০ দিনে অন্যান্য ইবাদতের পাশাপাশি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে। এবং আল্লাহর কাছে বেশি বেশি রহমত কামনা করতে হবে। আল্লাহতায়ালা আমাদের রমজান মাসে প্রথম দশ দিন বেশি বেশি আল্লাহর রহমত হাসিল করার তৌফিক দান করুন আমিন। 

২০২৬ সালের রমজান মাসের মাগফিরাতের দশ দিন

রমজানের দ্বিতীয় দশকে বলা হয় মাগফিরাতের ১০ দিন। মাগফিরাতের ১০ দিন শুরু হয় রমজানের .১১তম দিন থেকে ২০তম দিন পর্যন্ত। ২০২৬ সালের রমজান মাসের মাগফেরাতের ১০ দিন শুরু হবে পহেলা মার্চ থেকে ১০ই মাস পর্যন্ত(চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)। এই মাগফেরাতে ১০ দিন কে আবার ক্ষমা প্রার্থনার সময় বলা হয়।

আরও পড়ুনঃ ২০২৬ সালে শবে বরাত কবে-শবে বরাতের গুরুত্বপূর্ণ আমল 

এই সময় বেশি বেশি ইস্তেগফার করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হয়। এ সময় বেশি বেশি নামাজ-কালাম, দোয়া, কোরাআন তেলাওয়াত ও আল্লাহর কাছে বেশি বেশি তওবা করতে হবে। যারা রমজানের মাগফেরাতের ১০ দিন বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগি, তাওবা ও দান খয়রাত করবে তাদের জন্য আল্লাহ তাআলা ক্ষমার দরজা উন্মুক্ত করে দিবেন ইনশাআল্লাহ।

২০২৬ সালের রমজান মাসের নাজাতের দশ দিন

রমজানের শেষের ১০ দিন অর্থাৎ একুশে রমজান থেকে ৩০ রমজান পর্যন্ত সময়কে রমজানের নাজাতের ১০ দিন বলা হয়। রমজানের শেষ দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। ২০২৬ সালের রমজান মাসে নাজাতের ১০ দিন শুরু হবে ১১ মাস থেকে ২০শে মার্চ পর্যন(চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)। নাজাতের শেষ দশ দিনে মধ্যে পবিত্র ও মহিমান্বিত রাত লাইলাতুল কদর রয়েছে। 

রমজানের শেষে ১০ দিনে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইতিকাফে বসতেন এবং লাইলাতুল কদর অন্বেষণে রাতগুলো ইবাদত বন্দেগীতে কাটাতেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম জীবনের শেষ রমজানেও শেষ শেষ দশ দিন এতেকাফে ছিলেন। রমজানের ১০ দিন মূলত জাহান্নাম থেকে মুক্তির দশ দিন। এ সময় বেশি বেশি নামাজ,কোরআন তেলাওয়াত ও ইবাদতব  বন্দেগির মাধ্যমে আল্লাহর কাছে জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য দোয়া প্রার্থনা করতে হবে। 

এ সময় আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য জান্নাতের দরজা উন্মুক্ত করে দেন। তাই বান্দাদের উচিত এ সময় বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্ট অর্জন করার আর এই সময় রাত জেগে ইবাদত বন্দেগি করে লাইলাতুল কদর অন্বেষণ করা । কেননা লাইলাতুল কদর হচ্ছে হাজার বছরের চেয়েও শ্রেষ্ঠ রাত।

পবিত্র রমজানের গুরুত্ব

পবিত্র রমজানের গুরুত্ব ও ফজিলত তা বর্ণনা করে শেষ করা যাবেনা। মুসলিম উম্মাহর জন্য রমজান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রমজান হল মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য শান্তির বার্তা বয়ে নিয়ে আসে। রমজান তো সত্যের মাস। এই মাসে বান্দা তার সাধ্যমত আল্লাহর ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে। রহমত,মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা বয়ে নিয়ে আসো রমজান নিঃসন্দেহে মুমিন বান্দাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছিল। 

এ মাসে রয়েছে পবিত্র মহীমান্বিত রাত লাইলাতুল কদর। রোজা হল সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল রকম পানাহার, অসৎ কাজ, সকল পাপাচার থেকে নিজেকে বিরত রাখা। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন রোজাদারের পুরস্কার আল্লাহ তাআলা নিজ হাতে দেবেন। রমজান মাসে আসমানের সকল দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের সকল দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় আর অভিশপ্ত শয়তানদেরকে বন্দী করে রাখা হয়। 

রমজান মাসের নফল ইবাদত কে ফরজ ইবাদতের সমান নেকি দেওয়া হয়। রমজান মাসে শ্বাস নেওয়া ও তাসবীহ পাঠ করার এবং এ মাসে নিদ্রা ও ইবাদতে গণ্য হবে। তাছাড়া এ মাসের সকল ইবাদত বন্দেগীর সওয়াব অন্যান্য মাসের তুলনায় অনেক বেশি। তাই নিঃসন্দেহে পবিত্র রমজান মাস আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যেন পবিত্র রমজান মাসের সকল রকম পাপাচার থেকে দূরে থেকে রমজানের পূর্ণ ফজিলত অর্জন করতে পারি আমিন।

শবে কদরের সম্ভাব্য রাত

২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি জানার পাশাপাশি শবে কদরের রাত গুলো জানাও মুসলিম উম্মাহর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র শবে কদরের পবিত্র শবে কদরের রাত সাধারণত রমজানের শেষ ১০ দিনের মধ্যেই থাকে। রমজানের শেষ দশদিনের বেজর রাতগুলোতে পবিত্র শবে কদর সব তথা লাইলাতুল কদর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এ রাতের গুরুত্ব অনেক বেশি। বান্দারা এ রাতের অন্বেষণে রমজানের শেষের দশ দিন এতেকাফে বসেন এবং সারারাত জেগে ইবাদত বন্দেগি করে থাকেন। 

২০২৬ সালের রমজান মাসের শবে কদরের সম্ভাব্য রাত গুলো হল ১০ মার্চ দিবাগত রাত, ১২ মার্চ দিবাগত রাত, ১৪ মার্চ দিবাগত রাত, ১৬ মার্চ দিবাগত রাত, ১৮মার্চ দিবাগত রাত( চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল )। আল্লাহ তাআলা আমাদের এই রাতগুলো জেগে ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পবিত্র লাইলাতুল কদর লাভের তৌফিক দান করেন আমিন।

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতর কত তারিখ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতর কত তারিখ যারা জানতে চান তাদের জন্যই এখন আমার এই আলোচনা। ঈদুল ফিতর মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটি দিন। একমাস সিয়াম সাধনার পরে এই আনন্দময় দিনটির জন্য সবাই অপেক্ষা করে থাকে। এই দিনটি গরিব ধনী সকলের কাছেই অনেক আনন্দময় ও গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি 

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ১৯ তারিখ বৃহস্পতিবার দিন থেকে যদি রমজান শুরু হয়ে থাকে এবং যদি ২৯ টি রোজা হয়ে থাকে তাহলে ২০ ফেব্রুয়ারি পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে। আর যদি ৩০টি রোজা সম্পন্ন হয়ে থাকে তাহলে ২১ ফেব্রুয়ারি পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে (চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)।

FAQ: প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

প্রশ্নঃ ২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ?

উত্তরঃ ২০২৬ সালের রমজান মাস ১৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে পারে (চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)।

প্রশ্নঃ রমজান মাসের ইফতার ও সেহরীর সময় পুরা বাংলাদেশ কি একই সময় হয়ে থাকে?

উত্তরঃ না, স্থান ভেদে পাঁচ দশ মিনিট কম বেশি হয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ পবিত্র লাইলাতুল কদর রমজান মাসে কখন হয়ে থাকে? 

উত্তরঃ পবিত্র লাইলাতুল কদর রমজানের শেষ ১০ দিনের বেজর রাতগুলোর যেকোনো একটিতে হতে পারে। 

প্রশ্ন? রমজান মাসে সওয়াবের পরিমাণ কেমন?

উত্তরঃ রমজান মাসে ফরজ নামাজের সওয়াব ৭০ গুণ বেড়ে যায় আর নফল নামাজের সওয়াব ফরজ নামাজের সমান।

প্রশ্নঃ ২০২৬ সালের ঈদুল ফিতর কবে?

উত্তরঃ ২০২৬ সালের ঈদুল ফিতর সম্ভবত ২৯ টি রোজা হলে ২০ ও ৩০ টি রোজা হলে ২১ ফেব্রুয়ারি (চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)।

শেষ কথাঃ ২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি

২০২৬ সালের রমজান কত তারিখ- ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যেহেতু রমজান সম্পূর্ণটাই চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল তাই রমজানের শুরু ২/১ দিন আগে অথবা পরে হতে পারে। 

রমজান মাস আমাদের জন্য রমজান মাস আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ। এ মাসে রোজা রাখা,সালাত আদায়, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির আজগর সবকিছুর সওয়াব অনেক বেশি। রমজান হল ইবাদতের মাস। এ মাস যত ইবাদতের মাধ্যমে কাটানো যায় তত আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। 

আল্লাহতালা আমাদের সকলকে হাদীস অনুযায়ী রমজান মাসে আমল করার ও উক্ত মাসের পূর্ণ ফজিলত লাভের তৌফিক দান করুন আমীন। আজকের আলোচনা এ পর্যন্তই। আলোচনায় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে আপনারা ক্ষমা করবেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url